করোনা মহামারিতে ব্যবসায়ী, বেকারত্ব ও ছাত্র ছাত্রীদের উদ্বেগ ও কিছু কথা। সম্প্রতি করণা মহামারীর কারণে স্থবির হয়েছে গোটা পৃথিবী সহ প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। অর্থনৈতিক মন্দাভাব তো চলছেই তার উপর আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রে এর প্রভাব কম নয় ফলে ব্যবসা বানিজ্য ক্ষেত্রের ব্যবসায়ীর লোকসান গুনতে হচ্ছে অনেক আবার ব্যবসা বানিজ্য থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে।তাতে নয় অনেক ইন্ডাস্ট্রিয়াল ও কল কারখানায় মালিক গন এক দিকে তাদের কারখানার উৎপাদন ক্ষমতা সীমিত পরিসরে নিয়ে আসছে অপর দিকে লোক বাল ছাঁটাই করছে মালিক কর্তৃপক্ষ তার ফলে দেশে বেকারত্ব বাড়ছে।শুধু তাই নয় স্কুল, কলেজে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকার করনে হতশা বাড়ছে স্কুল পড়ুয়ার ছাত্র ছাত্রী ও কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে। একদিকে স্কুল ছাত্র ছাত্রীরা ক্লাস শিক্ষক পাঠদানের বাধ্যবাধকতা না থাকায় পড়া লিখায় অমনোযোগী হয়ে মেতে আছে এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে পাপজি সহ বিভিন্ন গেইম খেলার নেশায় পড়েছে এটা আগামী প্রজন্ম জাতির জন্য একটা ভয়ঙ্কর খারাপ অধ্যায় হয়ে দাঁড়াবে। অপর দিকে কিছু কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীরা মেতে উঠেছে টিকটক মদ গাঁজা পেন্সিডিল ও ইয়াবার নেশায় যার কারণে বাড়ছে যৌন হয়রানি যৌন নির্যাতনের মত ঘটনা আর অন্য একটি ছাত্র ছাত্রীরা ভুগছে শিক্ষা সেশনজটে চিন্তিত তারা সরকারি চাকুরি তে প্রবেশের বয়সের ক্ষেত্রে। যদিও সরকার করোনা মহামারি মোকাবিলায় প্রশংসার দাবি রাখে এবং দেশ উন্নয়নে সরকারের অতুলনীয় অগ্রগতি রয়েছে। তরপরও সরকার বাহাদুর কে মাথায় রাখতে হবে উল্লেখিত সমস্যা গুলোর কথা। দেশের অতি সাধারণ মানুষ মনে করে এইসব সমাধানে কিছুটা লঘব হতে পারে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য স্বল্প সুদে কিছু ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা ও আচ্ছা অসহায় লোকদের মধ্যে ত্রান বিতরণে স্বচ্ছতা রাখার জন্য জনপ্রতিনিধিদের উপর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় যেন কঠোর নজরদারিতে রাখে। ছাত্র ছাত্রীদের যাতে সেশন জট না হয় সে জন্য সমাপনী পরীক্ষা অনলাইনে নেওয়ায় ব্যবস্থা করা বা যায় য়ার স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা নেয়ার ব্যবস্থা নেয়া সে তবে ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি মেনে নেয়ার মাধ্যমে আর সরকারি চাকুরি তে প্রবেশের ক্ষেত্রে বয়সের দিকটা বিবেচনা করা।