সরকারের পদত্যাগ, নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ একদফা দাবি এবং নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের পক্ষে আগামী ২১, ২২ ও ২৩ ডিসেম্বর গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করা হবে।
এ ছাড়া ২৪ ডিসেম্বর সকাল-সন্ধ্যা অবরোধ কর্মসূচি পালিত হবে। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বুধবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন।
সরকারের পদত্যাগ, নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ একদফা দাবি এবং নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের পক্ষে আগামী ২১, ২২ ও ২৩ ডিসেম্বর গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করা হবে।
এ ছাড়া ২৪ ডিসেম্বর সকাল-সন্ধ্যা অবরোধ কর্মসূচি পালিত হবে। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বুধবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন।
এর আগে ‘একতরফা’ নির্বাচনে ভোট বর্জনসহ সরকারের বিরুদ্ধে ‘সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনে’র কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। অসহযোগে রয়েছে- ৭ জানুয়ারি ভোট বর্জন, ভোট কেন্দ্রে না যাওয়া, নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্বাচনী দায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকা, সেবামূলক কর, খাজনাসহ বিভিন্ন প্রদেয় না দেওয়া, ব্যাংকে অর্থ আমানত না রাখা এবং আদালতে হাজিরা না দেওয়া।
আজ দুপুরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এই ঘোষণা দেওয়ার পরপরই দুপুরে ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী গণমাধ্যমের কাছে এই কর্মসূচি তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, বিএনপিসহ সব আন্দোলনরত দল এবং জনগণের পক্ষ থেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। এই ঘোষণায় বলা হয়েছে যে, প্রতিটি নাগরিকের অধিকার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে আজ থেকে সরকারকে সব ধরনের অসহযোগিতা শুরু করার বিকল্প নেই। এই মুহূর্ত থেকে এই সরকারকে সহযোগিতা না করার জন্য প্রশাসনের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং দেশপ্রেমিক জনগণের প্রতি আমরা আহ্বান জানাচ্ছি।
গত ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়। পরবর্তীতে নির্বাচনী তপশিল ঘোষণা করা হলে বিএনপিসহ সমমনা জোটগুলো চার দফায় ৫ দিন হরতাল ও ১১ দফায় ২২ দিন অবরোধ কর্মসূচি করে। এরপর অসহযোগ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি।