বিপিডিবির একজন শীর্ষ কর্মকর্তার মতে, ২০২৪ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা বিদ্যমান ৪০ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশে উন্নীত হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
২০২৩ সালে দেশের সামগ্রিক বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ২০ শতাংশ বেড়ে ৩০ হাজার ৭০০ মেগাওয়াটের নতুন বেঞ্চমার্কে পৌঁছেছে।
বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (বিপিডিবি), বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) এবং টেকসই ও নবায়নযোগ্য শক্তি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডা) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর ইউএনবির
বিপিডিবি তথ্য অনুযায়ী, গ্রিড ক্ষমতা ও অফ-গ্রিড (প্রধানত ক্যাপটিভ) শক্তির সমন্বয়ে পাঁচ হাজার মেগাওয়াট নতুন বিদ্যুৎ উৎপাদনের মধ্যে প্রায় তিন হাজার ৩৪৩ মেগাওয়াট ভারত থেকে আমদানি করা বিদ্যুৎ ও নতুন স্থাপিত স্থানীয় বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে উৎপাদনের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে যোগ করা হয়েছে। প্রায় এক হাজার ৪০০ মেগাওয়াট এসেছে অফ-গ্রিড ক্যাপটিভ ও অফ-গ্রিড সোলার থেকে।
বিদ্যুৎ খাতের সূত্র জানায়, ২০২৩ সালে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনও বৃদ্ধি পেয়েছে।
স্রেডার পরিসংখ্যানে দেখা যায়, সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২০২২ সালে ৭০০ মেগাওয়াট থেকে ২০২৩ সালে ১২০০ মেগাওয়াটে পৌঁছেছে।
বিপিডিবির একজন শীর্ষ কর্মকর্তার মতে, ২০২৪ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা বিদ্যমান ৪০ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশে উন্নীত হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
এর আগে ২০২৩ সালের আগস্টের এক প্রতিবেদনে ইউএনবি জানায়, দেশে গ্রিড ও অফ-গ্রিড বিদ্যুৎসহ মোট স্থাপন করা বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ক্ষমতা ২৮ হাজার ১৫৯ মেগাওয়াট।
সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এ বছরের মধ্যে এটি ৩১ হাজার ২৭৩ মেগাওয়াট হবে। বর্তমানে দেশে বিদ্যুতের চাহিদা ১৬ হাজার মেগাওয়াট।